সাধ  এবং সাধ্যের এক অপূর্ব  সমন্বয়,

মোহাম্মদীয়া হাউজিং-এ বিনিয়োগ তাই স্বল্প সময়েই দ্বিগুন হয়..!”

মো মোহাম্মদীয়া হাউজিং প্রকল্প,
চাটখিল দক্ষিন বাজার (খিলপাড়া রোড) চাটখিল, নোয়াখালী

গত এক যুগে দেশের অভাবনীয় উন্নয়ন ও অগ্রগতি সাধিত হয়েছে। একই সঙ্গে এ সময়ে দেশের আবাসন খাতে এসেছে বিরাট পরিবর্তন। স্বাধীনতার প্রাক্কালে দেশের ৮৫ শতাংশ লোক গ্রামে বাস করত। বাসস্থানের জন্য তারা টিন, বাঁশ, কাঠ, খড়, ছন, পাটখড়ি প্রভৃতি নিম্নমানের নির্মাণসামগ্রী দিয়ে ঘরবাড়ি তৈরি করত। ঝড়, বৃষ্টি, বন্যা বা অগ্নিকাণ্ডের মতো দুর্যোগে প্রায়ই মানুষ ঘরবাড়ি হারিয়ে হতাশায় নিমজ্জিত হত। প্রতিকূল পরিবেশ মোকাবেলা ও কালের বিবর্তনে মানুষের আবাসন ব্যবস্থার চাহিদায় এসেছে আমূল পরিবর্তন।  

ক্ষনস্থায়ী ম্যাট্রেরিয়ালস দিয়ে ঘর-বাড়ী তৈরী করার চেয়ে মানুষ এখন অতিরিক্ত অর্থ্ ব্যায় করে হলেও উন্নত, আধুনিক সুযোগ সুবিধা সহ মজবুত আবাসন ব্যাবস্থার দিকে ঝুঁকে পড়েছে।

উন্নত জীবনযাপনের প্রচুর চাহিদা ও চাটখিলের ক্রমবর্ধমান জনসংখ্যার কথা বিবেচনায় রেখে মোহাম্মদীয়া ফুড এন্ড হাউজিং কোম্পানী ২০২১ সালে স্বাস্থকর ও আধুনিক আবাসন ব্যবস্থা নিশ্চিতকল্পে  বেশ কয়েকটি মেগা প্রজেক্ট হাতে নিয়েছে।

ইতিমধ্যে আমাদের তৈরীকৃত বেশ কিছু অত্যাধুনিক ফ্ল্যাট ক্রেতাদের কাছে হস্তান্তর ও করা হয়েছে।

অর্থনৈতিক ও সামাজিক উন্নয়নের সব সূচকে নোয়াখালী জেলার পার্শ্ববর্তী এলাকাগুলোর তুলনায় এ সময়ে চাটখিল উপজেলার অর্জন সত্যিই অকল্পনীয় ও ঈর্ষণীয়। গত ১০ বছরে চাটখিলে জমির দাম বেড়েছে প্রায় ১০ গুন।  একই সাথে এই ক্রমবর্ধমান শহরের আবাসন খাতে যে উন্নয়ন ও অগ্রগতি, গত এক যুগে হয়েছে তা দেশের অনেক জেলা ও উপজেলর লোকজনের কাছে অনুকরণীয় ও অনুসরণীয়। উন্নয়নের এ ধারাবাহিকতা বজায় থাকলে ২০৩০ সালের মধ্যে ”চাটখিল” বাংলাদেশের একটি উন্নত ও সমৃদ্ধ উপজেলা শহরে  পরিণত হবে তাতে কোনো সন্দেহ নেই।

চাটখিলের প্রবাসী কর্মজীবী ও মধ্যবিত্ত লোকজনের কথা মাথায় রেখেই মোহাম্মদীয়া হাউজিং এর চলমান ফ্ল্যাট ও প্লট গুলোর ডিজাইন করা। এতে রয়েছে সব ধরনের আধুনিক সুযোগ সুবিধা সহ সাধ এবং সাধ্যের সমন্বয়।

তাই বর্তমানে মোহাম্মদীয় হাউজিং প্রকল্পের চাটখিল কেন্দ্রীক প্রজেক্টগুলো ভোক্তদের জন্য অত্যন্ত নিরাপদ ও লাভজনক।

আমাদের তৈরীকৃত আবাসন প্রকল্প (ফ্ল্যাট ও প্লট) সমূহের অবস্থান ও বৈশিস্ট্য সমূহঃ